
সম্প্রতি সরকারের দু/র্নীতি ও লু/টপাটের ধারাবাহিকতায় দেশের ব্যাংক ব্যবস্থা ব্যাপক হু/মকির মুুখে পড়েছে। যার প্রভাবে আস্তে আস্তে সমগ্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় পড়তে শুরু করছে। কিন্তু সরকার বিষয়গুলি আড়ালে করতে ভিন্ন তথ্য প্রকাশ করছে। উন্নয়নের নামে সরকার মেগা প্রকল্পগুলো থেকে নেতাকর্মীদের অর্থ লুপাটের সু/যোগ করে দেওয়ায় রিজার্ভ সংকট তৈরী হয়েছে। যার প্রভাব পড়তে শুরু করেছে ব্যাংক ব্যবস্থায়সহ প্রতিটি ক্ষেত্রে। বিষয়টি নিয়ে সা/মাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ/কটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য পা/ঠকদের জন্য হুবহু নি/চে দেওয়া হলো।
বাজারে শোনা যাইতেছে এস আলম তার ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার ইতিমধ্যেই দরবেশ বাবারে লিখে দিছে। কিছুদিন পরে দরবেশ বাবারে ইসলামী ব্যাংকের ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হতে দেখলে অবাক হইয়েন না। আমার মনে হইতেছে এখন এস আলম কত্তো খ্রাপ এই গল্পগুলা বেশী বেশী মার্কেটে আসবে যেন দরবেশ বাবার হাতে পড়ার খবর জানলে সবাই হাফ ছাইড়া বাচে, যাক ব্যাংকটা তাহলে বাচলো।
সবাই একটা জিনিস দেখেন, এক এক করে ইসলামী ব্যাংকের খবর কই থিকা বাইর হইতেছে। এইগুলা এতোদিন কেন চাপা ছিলো আর এখুনি কেন বাইর হইতেছে? একটার পর একটা?
প্রসঙ্গত, ইসলামী ব্যাংক থেকে হঠাৎ করে বিশাল অংকের অর্থ উধাও হয়ে যাওয়ার ঘটনাটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে একের এক তথ্য বের হচ্ছে মন্তব্য করেন পিনাকী ভট্টাচার্য। তিনি আরও বলেন, প্রকৃত এই ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত সেটি বুঝার বাকি নেই।