
আওয়ামীলীগকে দীর্ঘ দিন জোর করে ক্ষমতায় রেখে কিছু সংখ্যক চাটুকার তাদের ফায়দা লু/টতেছে। অথচ এই সরকার একের এক এক অপকর্মকাণ্ড চালিয়ে দেশের জনগণের অধিকার হরন করছে। কিন্তু সেগুলোর বিরুদ্ধে সচ্চার না হয়ে ববং এসব অন্যায়কে উৎসাহিত করছে। সরকার বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ পন্ড করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে উসকে দিচ্ছে কিন্তু এসবে বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে তাদের ভিন্ন কৌশলে দমন করছে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছে পিনাকী ভট্টাচার্য হুবহু পাঠকদের জন্য নিচে দেওয়া হলো।
পৃথিবীর বড় শহরগুলোতেও একসাথে হাসিনা বিরোধী বিশাল বিশাল সমাবেশ হচ্ছে। লড়াইটা শুধু ভার্চুয়াল না। বাস্তবের লড়াইয়ের মাঠে অংশ নেয়ার সুযোগ আছে সবারই। গতকাল একসাথে সমাবেশ হয়েছে লণ্ডন, প্যারিস, অটোয়া, মন্ট্রিয়ল, টরেন্টো, ব্রাসেলসে। হাজার হাজার প্রবাসী সমবেত হয়েছে সেই সমাবেশগুলোতে। গতকাল প্যারিসে ছিলো আমাদের দুইটা কর্মসূচি। রিপাবলিকে সমাবেশ আর স্ট্রিট আর্ট।
বাঙ্গু এলিটদের এখন বড়োই বিপদ। তারা না পারতেছে মাঠের লড়াইয়ে থাকতে, ভয় আছে, ঝুকি আছে। দেশের বাইরেও সমাবেশ বা রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নেয়াও নিরাপদ না সংস্লিষ্ট দেশের বাংলাদেশ এমব্যাসি সমাবেশে থাকা প্রবাসীদের হ্যারাস করে। বাঙ্গু এলিট তো বিপদের মধ্যে যাবেনা। সেই সাহস তার নাই। কিন্তু বিপ্লবী তকমা সে তার গায়ে লাগাবেই। নাইলে এতোদিনের মাতব্বরি তো হাতছাড়া হয়া যাবে। এরাই মুক্তিযুদ্ধে কোন ঝুকি না নিয়া পরে মুক্তিযুদ্ধকেই হাইজ্যাক করছিলো।
তাই বাঙ্গু এলিটেরা তাদের চিকনা বুদ্ধি কাজে লাগাইছে। তাদের আলু আলু ভাষায় হাংকেরে বিরুদ্ধে বিষ উগরাইতেছে। আর চিল্লাইতেছে যে আসলে হামড়াই হাসিনারে টিকায়ে রাখছি।
ক্ষুদ্র ভ্রাতা ও ভগিনিরা এই সময়। বাংলাদেশের এলিট পলায়নপর ভীরু এলিটদের চিহ্নিত করে তাদের সকল সামাজিক ও রাজনৈতিক কতৃত্ব থেকে উৎখাত করতে হবে হাসিনার সাথে সাথেই। এই এলিটদের আমি চিনায়ে দেবো আজ থেকেই।
প্রসঙ্গত, সরকার বিরুদ্ধে আন্দোলনে পথে নামছে শুধু দেশে নয় দেশের বাইরেও মন্তব্য করেন পিনাকী ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, সরকারকে উৎখাত করতে সমুগ্র দেশের মানুষ জাগ্রত হচ্ছে।