
সম্প্রতি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে লাগামহীন দু/র্নীতি ও বিদেশে অর্থ পাচারের কারণে। কিন্তু এমন পরিস্থিতির কারণ হিসেবে সরকার রাশিয়া-ইউক্রেন যু/দ্ধের কথা বলছে। অথচ উন্নয়নের নামে মেগা প্রকল্পগুলোতে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ফলে যে রিজার্ভ সংকট সৃষ্টি হয়েছে তার কোনো ব্যাখা দিতে পারছে না সরকার কারণ লুটপাটের সঙ্গে তো দলের নেতাকর্মীরা জড়িত। আর সেই সংকট কাটাতে দেশের মানুষের ওপর ঋণের বোঝা চাপাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে সা/মাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ/কটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য পা/ঠকদের জন্য হুবহু নি/তে দেওয়া হলো।
আই এম এফের লোন পেয়েছে হাসিনা আমি এইটায় দারুণ খুশী। হাসিনার আর্থিক খাতের সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা আর নাই। হাসিনা নিজে একা কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না। না কোন খর্চার, না কোন লুটপাটের, না কোন ভর্তুকির, না কোন দাম বাড়ানোর। আর্থিক খাতে হাসিনা তার সার্বভৌম ক্ষমতা হারালো।
হাসিনা তাহলে কেন এই লোন নিলো? এইটা হাসিনাই ভালো বলতে পারবে। তবে একটা কারণ হতে পারে, আই এম এফের এই সার্টিফিকেট নিয়ে অন্য জায়গায় হাত পাতবে। তারপরে আই এম এফকে উষ্টা দিবে। হাসিনার লোন লাগবে এই মুহুর্তে দশ বিলিয়ন ডলার।
সে সাড়ে চার বিলিয়ন ডলার পাবে তিন বচ্ছর ধরে। বাকী টাকা যোগার করা তো দূর কি বাত এই আই এম এফের শর্ত মানতে হইলে যেই যেই তিতা ওষুধ গিলতে হবে হাসিনাকে সেইটা সারানোর ক্ষমতা হাসিনার নাই। আজকে ভিডিওতে এটাই আলাপ করবো। যদিও ভিডিওটা রেকর্ড হয়েছিলো আই এম এফের ঋণ পাওয়ার ঘোষনা আসার আগে।
প্রসঙ্গত, দেশে লু/টপাটের রাজত্ব কায়েম করে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখছে আওয়ামীলীগ সরকার মন্তব্য করেন পিনাকী ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, দেশের মানুষকে জিম্মী করে নিজেদের ফাঁয়দা লুটছে এই সরকার।