
ক্ষমতীন আওয়ামীলীগ দেশের ভোট ব্যবস্থা ধ্বং/স করে জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করেছে। যার প্রমাণ মিলছে সম্প্রতির নির্বাচন গুলোতে। দেশের জনগণ আর তাদের আর চায় না তা আবারও দেখা গেল হিরো আলমের সঙ্গে সরকার পক্ষের প্রার্থীর জয়ের ব্যাবধান ও চুরির অভিযোগের মাধ্যমে। এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় সেটা বার বার প্রমানিত। সরকার হিরো আ/লমের কাছেও অসহায় উল্লেখ করে যা বললেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘হিরো আলম হিরো হয়েছেন। কারণ, আওয়ামী লীগ হিরো আলমের কাছেও অসহায় পড়েছে। তারা হিরো আলম থেকে মাত্র ৮০০ ভোটে জয়লাভ করেছেন। তাও হিরো আলমের এর বিরুদ্ধেও চুরির অভিযোগ এনেছেন।
শনিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর নয়াপল্টনে আওয়ামী লীগ সরকারের দ/মন-নি/র্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তি, বিদ্যুৎ ও নি/ত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম কমানোসহ ১০ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
আজ দুপুর ২টায় দশটি বিভাগীয় শহরে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত ও জাতীয় ও দলীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে সমাবেশ শুরু হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না, উপনির্বাচনে তা আরও একবার প্রমাণিত হয়েছে। সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির আন্দোলন চলবে। আমাদের আ/ন্দোলন অব্যাহত থাকবে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এবার ইউনিয়ন থেকে আন্দোলন শুরু হবে। ১১ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে ইউনিয়ন পর্যায়ে পদযাত্রা শুরু হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, “এই সরকার ফ্যাসিস্ট সরকার। জনগণকে ঠকিয়ে ক্ষমতায় বসেছে। এই আন্দোলন অধিকারের আন্দোলন। আমরা লড়াই করছি অধিকারের জন্য- ভোটের অধিকার, বাঁচার অধিকার, স্বাধীনতার অধিকার, মানবাধিকার র/ক্ষার অধিকারের জন্য। আপনারা সবাই এই সরকারের বিরুদ্ধে লড়বেন।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, এই সরকার দেশের বিচার বিভাগ, নির্বাহী বিভাগ ও আইন বিভাগকে ধ্বং/স করে দিয়েছে। একাত্তরের চেতনা নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
প্রসঙ্গত, সরকার দেশের গণতান্ত্রি ব্যবস্থাকে ব্যাহত করছে যা প্রতিনিয়ত দেখা যাচ্ছে তাদের স্বৈরাচারী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আন্দলনের মাধ্যমে এই সরকারকে পতন করে দেশের মানুষের অধিকার ফেরিয়ে দেওয়া হবে।